অহনা সরকার-এর লেখা
পাঁচ।
অর ডার্ক অন্ধকারের ভয়ে
অন্ধকারকে ভয় পেলাম। ডার্ক কে অন্ধকারের ডার্ককে
বিজন, কতগুলো তাহলে হলো?
বাড়ির আঁধারে বাড়ি আঁধারে বাড়ি বাড়ি বাড়ি মাঝের আঁধারে ভয়
না না য়ুউঁয়ুহুয়ুউহুঁ বিজন ভুল করছো ভুল হচ্ছে মাঝের নালিতে চটি ফটফটিয়ে যে গেলে পেচ্ছাপ করলে তার গন্ধ তার গন্ধ – গলির নিজের তার না থাকার চাপার বন্ধ দমের গলা
সে সবও তো থাকবে, নাকি!
কি কি কি কি
এই গলিটার দু পাশে সার বেঁধে আমরা ফুলের গাছ লাগাবো।
বিইইইজন তোমার পছন্দের ফুল কোনটা?
আমিই!
সারা বিছানা ভর্তি বিছানার পাড়ে জোকারের মুখ দেখছি, অথচ আঁকতে চাও লাইন কাটাকুটি তারপরে ব্যাস কিচ্ছু না
কাল রবি জন্ম যদিও আজ শনিবারই ছিলো?
আমার ভেতর থেকে রক্ত দলা মাখা আমি বের করে আনছে! সাদা গ্লাভস্ মাথা চোখ তোয়ালেতে দিলো
বাচ্চাটা হাসে আমি হাসি!
জন্মের পর কাঁদিনি বহুদিন শুনেছিলাম। প্রথম কবে হেসেছি? নিজের আঙুল দাঁতে ধরে
গাছের কোটর কালোজামে ভরে উঠছে! গাছ নিজেকেই তার ভেতর ভরে