বর্ষপঞ্জীতে ফ্রেডরিখ এঙ্গেলসের জীবন : সুচরিতা চট্টোপাধ্যায়
বর্ষপঞ্জীতে
ফ্রেডরিখ এঙ্গেলসের জীবন (২৮ নভেম্বর, ১৮২০ – ৫ আগস্ট, ১৮৯৫)
পর্ব –১ |
সাল |
তারিখ |
ঘটনা/বিষয় |
মন্তব্য |
শৈশব জীবন শিশুকাল। |
১৮২০ |
২৮ নভেম্বর |
প্রাশিয়ার রাইন প্রদেশের ভূপ্পের নদী উপত্যকার বারমেন শহরে জন্ম। পিতাঃ ফ্রেডরিখ মাতাঃ এলিজাবেথ ‘এলিস’ |
প্রটেস্টান্ট ধর্মমতে বিশ্বাসী কাপড়ের কল মালিক এমন ব্যবসায়ী পরিবারের প্রথম সন্তান। |
১৮৩০ |
জুলাই |
বিপ্লবের পরিসরে শুধু জার্মানির |
বেপরোয়া অপরাধ প্রবণতা। |
|
১৮৩১ |
|
ফ্রান্স, বেলজিয়াম, |
শ্রেণীগত শাসন যন্ত্রের বিরোধিতা করে সমাজের নিপীড়িত অংশ। |
|
১৮৩২ |
|
ব্রিটেনে বুর্জোয়া সম্প্রদায়ের বিশ্বাসঘাতকতা বুঝে শুরু হয় নতুন শ্রমিক আন্দোলন। |
চার্টিস্ট আন্দোলন |
|
১৮৩৩ |
|
ব্রিটিশ পার্লামেন্টে পাস হয় দাসপ্রথা বিলোপ/অবসান আইন। লড়াই–আন্দোলনের সমাজ–রাজনৈতিক পরিসর। |
১৮০৭র দাস বাণিজ্য আইন রদ হয় ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে। |
|
১৮৩৪ |
|
এল্বারফেল্ড |
গ্রামার স্কুল |
|
পর্ব –২ |
সাল |
তারিখ |
ঘটনা/বিষয় |
মন্তব্য |
কিশোর বয়সের রাজনীতি। রাজনৈতিক চেতনার |
১৮৩৭ |
সেপ্টেম্বর |
পিতার পীড়াপীড়িতে |
পিতৃতন্ত্র দাবি করে যে ব্যবসা হবে জীবনের মূল নীতি। |
১৮৩৮ |
|
পিতার অফিসে কাজে |
তখন এঙ্গেলসের ছদ্মনাম হল ‘ফ্রেডরিখ অসোয়াল্ড’। |
|
সেপ্টেম্বর |
ব্রেমিসচেস কনভারসেশনসব্লাট পত্রিকার ৪০ নং সংখ্যায় |
|||
১৮৩৯ |
|
‘ভূপ্পেরটালের পত্র’ |
মেহনতী মানুষ হলেন, |
|
পর্ব –৩ |
সাল |
তারিখ |
ঘটনা/বিষয় |
মন্তব্য |
সামরিক জীবন ও ইয়ং হেগেলিয়ান ভাবনা। ভাববাদের দ্বান্দ্বিক মার্কসের সঙ্গে বন্ধুত্ব |
১৮৪০ |
|
খ্যাতনামা কবি ফার্দিনান্ড ফ্রাইলিখরাটের পদাঙ্ক অনুসরণে কবি হতে ইচ্ছা জাগে মনে। বন্ধুদের থেকে দূরে সরে যান। |
ভূপ্পেরটালীয় ধর্মবিশ্বাস ত্যাগ করে তিনি তখন ইয়ং হেগেলিয়ান। |
২০ নভেম্বর |
বন্ধু ভিলহেল্ম গ্রেবেরকে, |
তাত্ত্বিক সাংবাদিক হওয়ার ইচ্ছা। |
||
১৮৪১ |
সেপ্টেম্বরে |
প্রাশিয়ার |
ডিসিপ্লিন লাইফ বা সময়ের প্রেক্ষিতে জীবনকে দেখা তাঁর সেখান থেকেই শুরু। প্রসঙ্গত, মার্কস ছিলেন এঙ্গেলসের চেয়ে বছর |
|
|
বার্লিনে |
|||
১৮৪২ |
|
শীতের শেষে রেইনখে |
দার্শনিক শেলিং বিজ্ঞানের সঙ্গে ধর্মের যে মেলবন্ধন ঘটান, |
|
৮ অক্টোবর |
সামরিক চাকরির |
|||
১৫ অক্টোবর |
রেইনখে জেইতুঁ |
|||
নভেম্বর |
বসন্তে প্রকাশিত |
|||
নভেম্বর |
বাড়ির লোকের চাপে |
|||
|
নভেম্বরের |
|||
১৮৪৩ |
জানুয়ারি |
বন থেকে কলোনে সরে আসা রেইনখে |
পূর্ব পরিকল্পনা আলোচনাকে গুরুত্বপূর্ণ করে তোলে। |
|
|
ম্যাক্স স্টির্ণের |
স্টির্ণের ও ফয়েরবাখের |
||
মার্চ |
মার্চেই |
১৮৪৩র শরৎকালে (অক্টোবর) |
||
অক্টোবর – নভেম্বর |
অক্টোবর–নভেম্বর |
|||
|
এঙ্গেলস |
|||
পর্ব –৪ |
সাল |
তারিখ |
ঘটনা/বিষয় |
মন্তব্য |
সমাজতন্ত্রের ধারণা গঠন এবং এই ১৮৪৪–৪৫ সাল প্রলেতারিয়েত জাগরণ কাল। |
১৮৪৪ |
ফেব্রুয়ারি |
আউটলাইন্স অব |
ব্যবহারিক কর্মকে |
জুন |
কার্ল মার্কস সম্পাদিত ফ্রান্স–জার্মানি ইতিবৃত্ত সম্পর্কিত পত্রিকা জুনে পোল্যান্ড–জার্মানির সাইলেসিয়ার তাঁতিরা বিদ্রোহ করে যা প্রথম শ্রেণী–সংঘর্ষ। |
সমাজ |
||
আগস্ট – সেপ্টেম্বর |
আগস্টের শেষ ও সেপ্টেম্বর |
ফ্রান্সের |
||
নভেম্বর–ডিসেম্বরে |
নভেম্বর–ডিসেম্বরে |
নারী প্রসঙ্গে |
||
১৮৪৫ |
|
প্রকাশিত হয়ঃ ১) দ্যা হোলি |
১) দার্শনিক |
|
|
জানুয়ারিতে প্রাশিয়ান |
|||
|
বসন্তে এঙ্গেলস বারমেন ছেড়ে ব্রাসেলসে যান। মার্কসের সঙ্গে মিলিত হন। |
|||
১৮৪৬ |
৩০ মার্চ |
তাঁরা বেলজিয়ামের |
এঙ্গেলসঃ ১) বুর্জোয়ার নয়, |
|
এপ্রিল–মে |
মাসে তাঁদের যৌথ |
|||
আগস্ট |
ব্রাসেলস কমিটি |
|||
১৮৪৭ |
১ জুন |
বসন্তের লন্ডনে |
সর্বহারার সমাজতন্ত্র সঙ্ঘ’র শ্লোগানঃ লীগের শ্লোগানঃ দুনিয়ার মজুর এক হও। |
|
|
লিগের সদস্যদের কাছে সাম্যবাদের মূলনীতি হিসেবে শ্রমজীবী |
|||
অক্টোবর |
মাসের মাঝামাঝি |
|||
নভেম্বর ডিসেম্বর |
এঙ্গেলস মাসের মাঝামাঝি মার্কসের প্রত্যাবর্তনের কিছু পরে এঙ্গেলস ব্রাসেলসে আসেন। |
|||
পর্ব –৫ |
সাল |
তারিখ |
ঘটনা/বিষয় |
মন্তব্য |
ব্যরিকেড সংগ্রাম কমিউনিস্ট সেনা গঠন। পরিকল্পিত শ্রেণী বৈষম্য ধ্বংসের চেষ্টা হলেও ১৮৪৮–১৮৫০ হল জার্মান বিপ্লবের পরাজয় কাল। |
১৮৪৮ |
জানুয়ারি |
সিসিলিতে জ্বলে |
কমিউনিস্ট সাম্যবাদের |
ফেব্রুয়ারী |
ব্যাঙ্ক মালিকদের |
|||
২১ ফেব্রুয়ারী |
জার্মান ভাষায় |
|||
১৩ মার্চ |
অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনাতে বৈপ্লবিক বিস্ফোরণ। |
|||
১৮ মার্চ |
প্রাশিয়ার রাজধানী বার্লিনে বৈপ্লবিক বিস্ফোরণ। |
|||
১ জুন |
কলোন থেকে নেউ (বিপ্লবী নাটকের |
ফ্রান্স, অস্ত্রিয়া, |
||
২৯ নভেম্বর |
লন্ডনে কমিউনিস্ট লীগের দ্বিতীয় কংগ্রেস উদ্বোধিত হয়। সেখানে যথাক্রমে প্যারিস ও ব্রাসেলসের প্রতিনিধি হয়ে আসেন এঙ্গেলস ও মার্কস। |
কমিউনিস্ট কর্তব্য |
||
ডিসেম্বর |
লসেন শ্রমিক সঙ্ঘের প্রতিনিধি হয়ে সুইজারল্যান্ডের বার্নে অনুষ্ঠিত শ্রমিক কংগ্রেসে হাজির থাকেন। |
|||
১৮৪৯ |
জানুয়ারি |
এঙ্গেলস জার্মানিতে |
পেটি–বুর্জোয়াদের |
|
৯–১০ |
এঙ্গেলসের পরিকল্পনায় |
|||
১৯ মে |
নেউ রেইনখে জেইতুঁ-এর |
লাল হরফের |
||
১৩ জুন |
ওফেনবাখ (জার্মানি)-এ পৌঁছান এঙ্গেলস। অভ্যুত্থানে নিজে হাজির থাকেন। |
কমিউনিস্ট সেনা |
||
১১ জুলাই |
কমিউনিস্ট সেনা, ভিলিখের |
পরে লন্ডন, ম্যানচেস্টার |
||
১৮৫০ |
মার্চ |
বৈজ্ঞানিক কমিউনিজমের (হেনরিখ বাউয়ার, |
বৈপ্লবিক শ্রেণীর |
|
নভেম্বর |
প্রলেতারিয়েতের মুখ্য নীতিঃ এই রাষ্ট্র ব্যবস্থায় অন্যান্য জাতির ওপর নির্যাতন অব্যাহত রেখে কোন জাতিই স্বাধীন হতে পারে না। |
আন্তর্জাতিক গণতান্ত্রিক সভা, |
||
|
এঙ্গেলসঃ ‘ফ্রান্সের চিঠি’, মার্কসঃ ‘ফ্রান্সে শ্রেণী–সংগ্রাম’, |
শ্রমিক শ্রেণীর চাহিদাই তাদের স্বার্থের জোট গড়ে। |
||
পর্ব –৬ |
সাল |
তারিখ |
ঘটনা/বিষয় |
মন্তব্য |
কমিউনিস্ট লীগ ভাঙন। উপদলীয় করমকান্ডের বিরুদ্ধাচরণ তত্ত্বের প্রয়োগ কাল |
১৮৫১ |
মে–জুন |
যদিও বলা হয় যে নিউইয়র্ক ট্রিবিউনে প্রকাশিত ১৮৪৮–৪৯–এর সশস্ত্র অভ্যুত্থানের রচনা মার্কসের, জার্মানির কলোনে কেন্দ্রীয় কমিটির এবং লীগের মুখ্য কর্মী–সদস্যরা গ্রেপ্তার হন। |
রচনাকাল (১৮৫১–৫২) (রুশ ভাষা ও সাহিত্য অধ্যয়ন) চার্টিস্ট সংগঠন প্রতিষ্ঠা। |
১৮৫২ |
মে–জুন |
মার্কস ও এঙ্গেলস যৌথভাবে লন্ডনের প্রবাসী পেটি–বুর্জোয়া অংশের কাজের সমালোচনায় প্রচার পত্রঃ |
ভিলিখ–রুগে–শাপারের উপদলটির সঙ্গে থাকা পেটি–বুর্জোয়া প্রবাসীদের আক্রমণ তাঁদের সামাল দিতে হয়। নভেম্বরের মাঝামাঝি মার্কসের প্রস্তাবে কমিউনিস্ট লীগ ভেঙে দেওয়া হয়। |
|
অক্টোবর–নভেম্বর |
কলোনে কমিউনিস্ট লীগের ১১ জন বন্দীর মধ্যে ৭ জনের কারাদন্ড হয়, |
|||
|
এঙ্গেলসের এই দুঃসময়ে পাশে ছিলেন মেরি বার্নস ও তাঁর বোন লিজি বার্নস |
|||
১৮৫৩ |
|
মার্কস সরাসরি ইংরাজিতে লিখতে শুরু করেন। ক্রিমিয়ার যুদ্ধ প্রসঙ্গে প্রবন্ধ লেখেন। |
পূর্বে ইংরাজিতে মার্কসের লেখার প্রায় সবকটি এঙ্গেলসের লেখা। |
|
পর্ব –৭ |
সাল |
তারিখ |
ঘটনা/বিষয় |
মন্তব্য |
রাজনৈতিক– অর্থনীতির |
১৮৫৪ |
|
প্রাচীন জার্মান ভাষাগুলো শেখার প্রতি মনোযোগী হন। ক্রিমিয়ার যুদ্ধ শুরু হলে |
ভাষা শিক্ষার মধ্যে দিয়ে তিনি জাতির ইতিহাস, |
১৮৫৫ |
|
মার্কিন পত্রিকায় ইউরোপীয় রাষ্ট্রগুলোর সেনা বাহিনীর চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে এঙ্গেলস প্রবন্ধ প্রকাশ করেন। |
সামরিক জ্ঞান, |
|
১৮৫৬ |
|
চার্টিস্ট আন্দোলনের বামপন্থী অংশের নেতা অ্যার্ণেস্ট জোন্স–এর সঙ্গে সম্পর্ক। যদিও সেই মোহ ভাঙ্গে কারণ ব্রিটিশ প্রলেতারিয়েত ক্রমে বুর্জোয়া র্যাডিক্যালপন্থী হয়ে ওঠে। |
ব্রিটিশ শ্রমিক আন্দোলনে সুবিধাবাদের কারণ বিশ্লেষণ। |
|
পর্ব –৮ |
সাল |
তারিখ |
ঘটনা/বিষয় |
মন্তব্য |
উপনিবেশবাদী |
১৮৫৭ |
১৬ নভেম্বর |
নিউ–ইয়র্ক ব্যাপক শিল্প সংকট শ্রমিক আন্দোলনের নতুন জোয়ার ডেকে আনে। |
চীনের মানুষ ভারতে দিল্লী পুঁজিতন্ত্রের বিকাশ, সর্বহারার দুঃখে অভিন্নতার জন্ম দেয়। |
১৮৫৮ |
|
তৃতীয় নেপোলিয়ন |
ছলনা করে বোনাপার্ট শ্লোগানঃ |
|
পর্ব –৯ |
সাল |
তারিখ |
ঘটনা/বিষয় |
মন্তব্য |
প্রকৃতিবিজ্ঞানের কাল |
১৮৫৯ |
|
নিউ–ইয়র্ক |
এই দশকে তিনি রসায়ন, |
|
মার্কসের আ |
|||
|
অস্ট্রীয়–ইতালীয়–ফরাসী যুদ্ধ প্রসঙ্গে এঙ্গেলস ‘পো এবং রাইন’ পুস্তিকা প্রকাশ। |
উপনিবেশবাদ বিরোধী অবস্থান স্পষ্ট করেন। |
||
১৮৬০ |
২০ মার্চ |
বসন্তে |
‘এরমেন এন্ড এঙ্গেলস’ |
|
|
মরক্কোয় স্পেনীয়দের যুদ্ধ ও দক্ষিণ ইতালিতে গ্যারিবল্ডির বৈপ্লবিক অভিযান প্রসঙ্গে প্রবন্ধ লেখেন। |
|||
|
‘স্যাভয়, নীস ও রাইন’ নামে এঙ্গেলস বেনামে একটি পুস্তিকা লেখেন। |
ফেরডিনান্ড লাসালের সঙ্গে বিরোধ |
||
১৮৬১ |
|
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গৃহযুদ্ধের বিষয়ে প্রবন্ধ লিখতে মার্কসকে সাহায্য করেন। |
ভিয়েনার ডাই প্রেসে সংবাদপত্রে। |
|
|
‘পো এন্ড রাইন’ পুস্তিকার বিরোধিতা করে লাসাল ‘ইতালীয় যুদ্ধ এবং প্রাশিয়ার কর্তব্য’ বলে একটি প্রচারপত্র প্রকাশ করেন যেখানে জার্মানির মিলনের ব্যাপারে প্রতিক্রিয়াশীল প্রাশিয়াকে সমর্থনের পাশাপাশি বোনাপার্টের ‘মুক্তি মিশন’কে সমর্থন করেন। |
তখনও লাসাল নিজেকে মার্কসের অনুগামী এবং জার্মানির শ্রমিক পার্টির তাত্ত্বিক সংগঠক বলছেন। |
||
পর্ব –১০ |
সাল |
তারিখ |
ঘটনা/বিষয় |
মন্তব্য |
আমেরিকায় গৃহযুদ্ধের জার্মান সোস্যাল–ডেমোক্র্যাসিতে |
১৮৬২ |
|
জার্মানির জাতীয় মিলনে বিপ্লবী প্রলেতারিয়েতের অংশগ্রহণের কথা মার্কস–এঙ্গেলস বলতেন যার নেতৃত্বে থাকবে শ্রমিকরা ছাড়াও ব্যাপক কৃষক জনতা। লাসাল এই অপ্রলেতারীয় স্তরগুলোকে |
সর্বজনীন নির্বাচনের অধিকার চাইতেন লাসাল। |
১৮৬৩ |
৬ জানুয়ারি |
মেরি বার্নস হৃদরোগে মারা যান। |
ব্যাক্তিগত দুঃখের সঙ্গী হন লিজি। |
|
২২ জানুয়ারি |
পোল্যান্ডে সাম্রাজ্যবাদী জারতন্ত্রী রাশিয়ার বিরুদ্ধে অভ্যুত্থান ঘটে। |
জাতীয় মুক্তি–আন্দোলনকে আশ্রয় করে শ্রমিকের রাজনৈতিক জাগরণ সংগঠিত রূপ নেয়। |
||
২৩ মে |
প্রলেতারিয়েতের আন্তর্জাতিক সংহতি সাধনের চেষ্টা প্রবল হয় এবং লিব্জিগে |
|||
১৮৬৪ |
১৬ জানুয়ারি |
ডেনমার্কের বিরুদ্ধে |
লিবক্লেখট সালাসের |
|
২৮ সেপ্টেম্বর |
লন্ডনে শ্রমিক |
স্ক্যান্ডিনেভীয় ভাষা শেখেন |
||
|
ইয়েরমেনের |
তাঁর আর্থিক চাপ কমে। |
||
পর্ব –১১ |
সাল |
তারিখ |
ঘটনা/বিষয় |
মন্তব্য |
জমিদার–জোতদার এবং শ্রমিক পার্টির নির্বাচনে অংশগ্রহণ সামরিক বিশেষজ্ঞ ও ভাষাতাত্ত্বিক |
১৮৬৫ |
১৯ জানুয়ারি |
পিঁয়েরে–জোসেফ প্রুধোঁ মারা যান। সমকালের রাজনীতির ব্যাখ্যায় তাঁরা ব্যবহার করেন শভাইটসারের ‘সোশ্যাল–ডেমক্র্যাট’ নামের সংবাদপত্রটিকে। |
ব্যক্তি অন্ধ অর্চনায় সহায়তা দেয় এমন সব কিছু বর্জন করা। |
মার্চ |
মার্কস ও এঙ্গেলসের প্রধান কাজ হয়ে দাড়ায়ঃ ১) বুর্জোয়া গণতন্ত্র থেকে শ্রমিক শ্রেণীর পৃথকীকরণ; |
প্রুধোঁ ও লাসালপন্থীদের ব্যাপক সমালোচনা করেন। তবুও কোথাও আন্তর্জাতিকের দরজা ব্রিটিশ ট্রেড–ইউনিয়নিস্ট, |
||
১৮৬৬ |
|
অস্ট্রো–প্রুশীয় যুদ্ধ প্রসঙ্গে এঙ্গেলস প্রবন্ধ লেখেন, পোল্যান্ডের |
ক্রমে তিনি হয়ে ওঠেন বিপ্লবী প্রলেতারিয়েতের প্রথম সামরিক বিশেষজ্ঞ ও তাত্ত্বিক। |
|
|
ডাচ–ফ্রিজ এবং স্কটিশ ভাষাগুলো নিয়ে পড়াশোনা শুরু করেন এবং ক্রমশ ভাষাতাত্ত্বিক হয়ে ওঠেন। |
|||
|
জার্মানির রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে শ্রমিক পার্টি প্রত্যক্ষ নির্বাচনের অধিকার, মুদ্রণ ও সভাসমিতির স্বাধীনতার সবকিছু |
বুর্জোয়াদের সঙ্গে রাজতন্ত্রের এবং প্রগতিবাদী মুখোশধারী গণতন্ত্রীদের গোপন আঁতাত ধরা পড়ে। |
||
১৮৬৭ |
জানুয়ারি |
ট্রেড–ইউনিয়ান আর ধর্মঘট হয়ে ওঠে লাসালপন্থী জার্মান শ্রমিক ইউনিয়নের বিরুদ্ধে এক সমাজতান্ত্রিক পার্টি গঠনের অনুকূল শর্ত। |
শ্রমিক পার্টি নির্বাচনে যায়। আগস্টের নির্বাচনে ইতিহাসে প্রথম সংসদে প্রলেতারিয়েতের প্রতিনিধি। |
|
ফেব্রুয়ারি |
উত্তর জার্মান রাইখস্টাগের নির্বাচিত সংসদ হন শ্রমিক–টার্নার আগস্ট বেবেল এবং বুর্জোয়া গণতন্ত্রী রেইনহোল্ড স্খ্রাপস। |
|||
আগস্ট |
উত্তর জার্মান রাইখস্টাগের নির্বাচিত সংসদ হন সমাজতান্ত্রিক গণতন্ত্রী আগস্ট বেবেল এবং ভিলহেল্ম লিবক্লেখট। |
|||
|
ক্লাসিয়াস, পোডোলিন্সস্কির |
যান্ত্রিক বস্তুবাদী ব্যাখ্যার বাইরে না দাঁড়ালে প্রকৃতির দ্বান্দ্বিকতা বোঝা সম্ভব নয়। |
||
১৪ সেপেম্বর |
মার্কস পুঁজি গ্রন্থটি প্রকাশ করেন যা |
|||
পর্ব –১২ |
সাল |
তারিখ |
ঘটনা/বিষয় |
মন্তব্য |
সোশ্যাল–ডেমোক্র্যাটিক শ্রমিক পার্টি |
১৮৬৮ |
|
জার্মান শ্রমিক সমিতিগুলোর ইউনিয়ন উদারনৈতিক বুর্জোয়া সম্প্রদায়ের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে নুরেনবার্গ কংগ্রেসে আন্তর্জাতিকের কর্মসূচীর প্রতি সমর্থন ঘোষণা করে। |
গণতান্ত্রিক প্রলেতারীয় পন্থা গুরুত্বপূর্ণ হতে থাকে। |
১৮৬৯ |
১ জুলাই |
ব্যবসা থেকে |
১৮৬৮ সালে |
|
৭–৯ আগস্ট |
আইজেনাখে অনুষ্ঠিত কংগ্রেসে সোশ্যাল–ডেমোক্র্যাটিক শ্রমিক পার্টির ভিত্তি প্রতিষ্ঠিত হয় যা আইজেনাখ পার্টি নামেই পরিচিত। |
লাসালপন্থী বনাম আইজেনাখপন্থী সংগ্রাম শুরু হয়। |
||
৬–১২ সেপ্টেম্বর |
ব্রাসেলসে আন্তর্জাতিক শ্রমিক সমিতির চতুর্থ কংগ্রেসে জমির যৌথ মালিকানা প্রসঙ্গে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যা আইজেনাখ পার্টির নেতারা বুঝতে ভুল করেন। |
লিবক্লেখট–এর প্রতি তাঁদের আস্থা ভাঙতে শুরু করে। |
||
১৮৭০ |
|
এঙ্গেলস ম্যানচেস্টার |
মার্কসের মেটল্যান্ড |
|
১৯ জুলাই |
ফ্রাঙ্কো–প্রুশীয় যুদ্ধ প্রসঙ্গে প্রবন্ধ লেখেন যেখানে প্রুশিয়ানা, বিসমার্কবাদ ও জাতীয়তাবাদের সঙ্গে যেকোন আপসের বিরোধিতা করেন। |
|||
|
‘জার্মানির কৃষকযুদ্ধ’ (১৮৫০)র পুনঃসংস্করণের নতুন ভূমিকায় জার্মানির পক্ষে বাসেলস কংগ্রেসে (৬৮ ও ৬৯) গৃহীত মার্কসীয় দৃষ্টিভঙ্গির তাৎপর্য উল্লেখ করেন। |
|||
১–২ |
সেদানের যুদ্ধ, জার্মানদের হাতে তৃতীয় নেপোলিয়ন সহ সমগ্র ফরাসী সেনাবাহিনীর আত্মসমর্পণ |
সামরিক বিশেষজ্ঞের পরিচয়ে ‘জেনারেল’ আখ্যায়িত হন। |
||
পর্ব –১৩ |
সাল |
তারিখ |
ঘটনা/বিষয় |
মন্তব্য |
প্যারিস কমিউনের অভিজ্ঞতা |
১৮৭১ |
|
১৮ মার্চের প্যারিস অভ্যুত্থান এবং ২৮ মে সেই পারি কমিউনের পরাজয়ের শেষে সমাজতান্ত্রিক |
দুর্বল ভার্সইয়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার সময় সেটা ছিল না। সেটা আগেই চলে গ্যাছে। |
জুন |
ব্যারিকেডের সংগ্রাম তখনও প্যারিসে চলছে। |
|||
সেপ্টেম্বর |
আন্তর্জাতিকের লন্ডন সম্মেলনের আলোচ্যসূচী প্রস্তুতকারী সাব–কমিশনের সভাপতি হিসেবে এঙ্গেলস সম্মেলনে রাজনীতি বর্জন বিষয়ক প্রচারের অসারতা প্রসঙ্গে বিরোধিতা করে প্রলেতারিয়েতের রাজনৈতিক আধিপত্যের পক্ষে প্রমাণ রাখেন। |
প্রলেতারীয় পার্টির প্রয়োজন সামাজিক বিপ্লবের বিজয় সুনিশ্চিতকরণ। |
||
১৮৭২ |
|
প্যারিস কমিউনের অভিজ্ঞতায় এবং সমালোচনায় তাঁরা রাষ্ট্রের বহিঃরেখা নিরুপন করেন যা গড়বে প্রলেতারিয়েত এবং সেখানে শ্রমের মুক্তি ঘটবে। |
প্রাক্–মার্কসীয় সমাজতন্ত্রের মৃত্যু ঘটে। |
|
|
বাকুনিনপন্থীরা, |
কমিউন, সমাজতান্ত্রিক গণতন্ত্র, |
||
আগস্ট |
স্পেন, ইতালি, পর্তুগাল, |
|||
১৮৭৩ |
২৯ অক্টোবর |
এঙ্গেলসের মা এলিজাবেথ ‘এলিস’ |
জার্মানির ভূপ্পেরটাল |
|
পর্ব –১৪ |
সাল |
তারিখ |
ঘটনা/বিষয় |
মন্তব্য |
কমিউনিস্ট মত প্রতিষ্ঠার কাল। এই প্রতিষ্ঠায় একদিকে দক্ষিণপন্থী সুবিধাবাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করার পাশাপাশি তখন বামপন্থী দালালদের ও বৈপ্লবিক বুলি আওড়ানো ব্যক্তিদের বিরুদ্ধেও মার্কস–এঙ্গেলসকে সতর্ক লড়াই জারি রেখে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের কথা বলতে হয়। |
১৮৭৪ |
২৬ জুন |
লিবক্লেখট সম্পাদিত |
ল্যুইস অগস্ট ব্লাঁকি |
১৮৭৫ |
১৮–২৮ মার্চ |
বেবেলের ২৩ ফেব্রুয়ারি |
শ্রমিক পার্টির আন্তর্জাতিকতাবাদী নীতির প্রতি অটল থেকে জাতীয় সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে তোলা। |
|
২৪ মার্চ |
‘পোল্যান্ডের |
স্লোগানঃ ‘পোল্যান্ড দীর্ঘজীবী হোক।‘ |
||
২১ এপ্রিল |
এঙ্গেলস ডের ভল্কসস্টায়াত সংবাদপত্রে |
কমিউনিস্ট আন্দোলনকে এগিয়ে নিয়ে যেতে দিতে হবে ব্যাপক শ্রমিক–কৃষক ঐক্যের ওপর জোর। |
||
এপ্রিল–মে |
এঙ্গেলসের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় মার্কস লেখেনঃ ক্রিটিক অব দ্যা গোথা প্রোগ্রাম। গোথা |
নিপীড়িত, শোষিত মানুষের জন্য কমিউনিস্টদের যে কিছু দেওয়ার আছে তা প্রথম খুব স্পষ্ট করে বলা হল, |
||
১৮৭৬ |
|
বানর থেকে মানুষের বিবর্তনে শ্রমের ভূমিকা নামক বৃহৎ প্রবন্ধ লেখেন সাহিত্য–শিল্পের বিভিন্ন ধারার মধ্যে সংগ্রামের শ্রেণীগত কারণ অন্বেষণ করেন। |
ভাষার উৎপত্তি প্রসঙ্গে মার্কসীয় দৃষ্টিভঙ্গির সাধারণীকৃত সূত্র। |
|
পর্ব –১৫ |
সাল |
তারিখ |
ঘটনা/বিষয় |
মন্তব্য |
বিসমার্ক সহ ইউরোপের বুর্জোয়া, ‘লাল জুজু’ দেখতে শুরু করে যেখানে দালাল হয় গিওখবের্গ, লাল–জুজুকাল |
১৮৭৭ |
জানুয়ারি |
মাসের প্রথম থেকেই |
শিরোনামঃ ‘বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে মিঃ ওগেন ড্যুরিং সাধিত |
১৮৭৮ |
জুন |
বার্লিন বিশ্ববিদ্যালয়ের |
বিজ্ঞানের ধারায় হের ওগেন ড্যুরিং–এর বিকল্প |
|
১২ |
এঙ্গেলসের |
প্লান্টেশনের |
||
১৯ অক্টোবর |
বিসমার্কের (১৮৭১র নির্বাচনে |
রাইখস্ট্যাগের |
||
১৮৭৯ |
৯–১০ |
এঙ্গেলস টু মার্কস, |
||
১৯ সেপেম্বর |
অগস্ট বেবেল, ফ্রিডরিশ |
|||
ডিসেম্বরের শেষ |
এঙ্গেলস ও মার্কসের |
|||
পর্ব –১৬ |
সাল |
তারিখ |
ঘটনা/বিষয় |
মন্তব্য |
দ্বান্দ্বিক বিকাশের সঙ্গতি কাল |
১৮৮০ |
|
পোলিশ সমাজতান্ত্রিকদের কমরেড সম্বোধনে মার্কস–এঙ্গেলস সহ অন্যান্যদের স্বাক্ষরে লেখা বার্তায় সমস্ত দেশের সর্বহারা শ্রেণী ঐক্যের ডাক দেওয়া হয়। |
নৈরাজ্যবাদীদের পার্টি থেকে বহিষ্কার করা হয়। |
১৮৮১ |
|
এঙ্গেলস ও মার্কসের |
পরিস্থিতি অনুসারে রণকৌশলগত সাংগঠনিক পরিকল্পনা গ্রহণ নীতি। |
|
১৮৮২ |
|
ফ্রান্সের সাঁ এঁতে–তে অনুষ্ঠিত কংগ্রেসে শ্রমিক সমাজতান্ত্রিক |
পুঁজিতন্ত্রের পরিবেশে শ্রমিক পার্টি বিকাশের নিয়মে অভ্যন্তরীণ সংগ্রাম হল দ্বান্দ্বিক অনিবার্যতা। |
|
পর্ব –১৭ |
সাল |
তারিখ |
ঘটনা/বিষয় |
মন্তব্য |
প্রাণের বন্ধুর চিরবিদায়। মানবজাতির মূল্যবান মেধা হারানোর ক্ষণ। বস্তুবাদী দ্বান্দ্বিকতায় আধুনিক সমাজতন্ত্রের পরিপূর্ণ বিশ্লেষণ কাল |
১৮৮৩ |
১৪ মার্চ |
কার্ল মার্কসের |
লন্ডন বিকেল ৩:১৫ |
১৭ মার্চ |
লন্ডনের হাইগেটে |
ধনতন্ত্রে সামাজিক |
||
|
১৮৭২–৮২র মধ্যে লেখা কাজকে কিছুটা গুছিয়েও প্রকৃতির দ্বান্দ্বিকতা |
|||
|
এঙ্গেলস ও মার্কসের |
|||
১৮৮৪ |
|
দ্যা |
পুরুষতন্ত্র হল ধনতন্ত্রের পরিণাম এবং একে অপরের পরিপূরক। পরিবার ব্যবস্থাকে করা হচ্ছে শ্রম শোষণের প্রাথমিক একক। সম্পত্তির উত্তরাধিকার পুঁজিপন্থী। |
|
১৮৮৫ |
ফেব্রুয়ারি |
পুঁজি গ্রন্থের এঙ্গেলস ও মার্কসের |
||
পর্ব –১৮ |
সাল |
তারিখ |
ঘটনা/বিষয় |
মন্তব্য |
সংস্কারবাদী এবং আপোষপন্থীদের বিরুদ্ধে শাণিত অস্ত্র হিসেবে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নীতি প্রয়োগে ‘ষোলআনা কমিউনিস্ট’ |
১৮৮৬ |
|
মার্কিন |
বৈপ্লবিক বিশ্ববীক্ষা |
১৮৮৮ |
|
ইংল্যান্ডের |
পার্টি–আনুগত্যের প্রয়োজনীয়তা অনুধাবন। |
|
১৮৮৯ |
১ মে |
দ্বিতীয় |
১৮৮৬ খ্রিস্টাব্দে ধর্মঘট হয়ে ওঠে শ্রমিকের প্রতিবাদী হাতিয়ার। |
|
১৪ জুলাই থেকে ১৯ জুলাই |
এই বছরের দ্বিতীয় |
|||
১৮৯০ |
৪ মে |
ইংল্যান্ডে শ্রমিক |
ইংল্যান্ডে প্রকৃত প্রলেতারীয় আন্দোলন গড়তে হলে উপনিবেশীয় শোষণে প্রাপ্ত শ্রমিকের সুবিধাকে দয়াদাক্ষিণ্য হিসেবে দেখতে হবে। |
|
২১ |
ব্লককে |
|||
পর্ব –১৯ |
সাল |
তারিখ |
ঘটনা/বিষয় |
মন্তব্য |
পার্টিগত সংগ্রামের গভীর জ্ঞান, ঐতিহাসিক বস্তুবাদের |
১৮৯১ |
|
বুলগেরীয় ও রোমানীয় ভাষাদুটি অধ্যয়ন শুরু করেন। একজন শিল্পী তার গুণে অথবা একজন শিক্ষিত তার উচ্চ শিক্ষার জোরে পার্টির উচ্চ পদে আসীন হবেন না। |
বালজাককে বাস্তববাদের শ্রেষ্ঠ শিল্পী বলে গণ্য করেন। |
১৮৯২ |
|
এঙ্গেলস ও মার্কসের |
১২ টি ভাষায় বলতে ও লিখতে ২০ টি ভাষা পড়তে পারতেন। |
|
১৮৯৩ |
|
ইংল্যান্ডে স্বাধীন শ্রমিক পার্টি গঠিত হয় যার নেতৃত্বে এডুয়ার্ড এভেলিং, |
জুরিখে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিকের তৃতীয় কংগ্রেসে এঙ্গেলস উপস্থিত থাকেন। |
|
১৮৯৪ |
|
পুঁজি গ্রন্থের |
পুঁজির বহুরূপতায় মুনাফার ব্যাখ্যা। |
|
১৮৯৫ |
৫ আগষ্ট |
ইংল্যান্ডে মৃত্যু এবং পশ্চিম শূররের ওয়ার্কিং ক্রিমেটরিয়ামে বিশ্বের |
কাজটি এঙ্গেলসের |
Posted in: ARTICLE, November 2020 - Cover Story