অনঙ্গদীপ বসু-‘র কবিতা
চার
ওঁ অপবিত্র পবিত্রবা সর্বাবস্থা গতোহপিবা
যস্মরেৎ পুণ্ডরীকাক্ষং বাহ্যান্তরঃ শুচিঃ
১
একটি লিবিডো ঝুলে রয়েছে আকাশে, আরেকটি থেকে ঝুলছে মহান আকাশ। হাওয়া লেগে দু’জনাই দুলে উঠছে রহস্যের অন্ধকার খাঁজে। অসম্ভব পূর্ণ হবে একে অপরের গায়ে ধাক্কা লেগে গেলে।
২
যে আগুন জ্বলছে তাকে সুদীর্ঘকাল আগে জ্বালানো হয়েছে। আজ আমি পুড়ে যাচ্ছি কেউ নেই, তাই। হে স্হিতির ঈশ্বর, তুমি অস্থিটুকু রেখো। গন্ডোকের শীতল জলে শেষকৃত্যও হবে না আমার ?
৩
কাঁপে হাত— মুরগির ধড়ের মতো ছটফট করে। ওষুধ গিলেও আর কালোজল বেশিদিন এড়ানো যাবে না। মেঘগুলো সরে সরে যায়। ভয় করে। একা লাগে।
৪
নারকোল গাছের ওই পাতাগুলি সবচে’ বেশি অবাক করেছিলো। অন্ধকারে খসখস শব্দ হতো মরণ-বাঁচনের। ভেবে দেখলে মনে হয় আমি যেন শূন্য দশকের কোনো কবি। ভেবে দেখলে আমি যেন ইন্দ্রনীল ঘোষের কবিতা হারাবার সময় যার সত্যিই পরনে কিছুই ছিলো না।
দারুণ। আগেই বলেছিলাম