রাহেবুল-এর কবিতা
গাঙচারী হিয়া
কলার ভেলা। অতঃপর বেহুলা। এবং ধর তুমি।
বেশ এক কাগজ নৌকা। হাবুডুবু। হতে হতে ডুবুডুবু।
এইবার চল গো সোনা তরী। বাজার কড়ি।
তলাও কিন্তু বহুত। ভিড়াও রণ। তথায় আঁতকাক সে আততায়ী সান্ত্রি।
ফিরে এসে। সুপার জিংগল। গড়ে হাজির নুহুর নৌকা। অতঃপর গাঙচারী হিয়া।
[রচনাকাল: ২৭.০৮.২০১৫]
ক্যান্সার সেল
দূর হাতে আমি ছুঁইছি। ছুঁইছি চাবি।
একা চাবির রুনুঝুনু। রং বেরং রঙ্গ।
লালন গুনে চলে তখন ক্যান্সার সেল।
ওদিক তাহারা বিছানা বিলাস, ট্যাটু পরছে চুম্বন।
এইতক বলে তুবড়ি, ঘুমঘর …
।।রুনুঝুনু।। একা চাবির রুনুঝুনু।।
[রচনাকাল: ০১.১০.১৮]
লুকোছুপো লিওনি
প্লিজ লেট মি ডাউন …
বলছিলে সব ঠিকঠাক বাদামি হলে
পায়েসের স্বাদে চলকে উঠলে পেঙ্গুইন
বুঝবে নখেদের অস্ত্র বিরতি
… সুতো … সুতো … দ্বিধা হও সুতো …
ভোল্টেজে আর মেপোনা পাখনায় লুকোছুপো লিওনি
নাও লেট মি ডাউন …
পুণ্যিপুকুর …
পুকুরে চুড়ি …
কলসে ডুবছে আহারা …
[রচনাকাল: ০৭.১০.১৮]
Posted in: Cover Story, December 2019
‘ক্যান্সার সেল’ কবিতায় শেষের দিকে ‘ঘুম ঘর’ হবে ‘ঘুমঘর’।
‘লুকোছুপো লিওনি’ কবিতায় প্রথম প্যারার শেষ লাইনে ‘বুঝবেন খেদের অস্ত্র বিরতি’ হবে ‘বুঝবে নখেদের অস্ত্র বিরতি’।
দারুণ… সুপার জিঙ্গল…