প্রশান্ত গুহমজুমদার-এর কবিতা
অনাবিষ্কৃত
ঘরের পাশেই ঘর! অনাবিল ছিল না এই বহন। তুমি সিঁড়ি দেখিয়েছিলে। তাহার। আধখানা গোল। ভয় ভাবিয়াছিলে? চাকা, নির্বিকার, এমত মনে ছিল? খুলিয়া দেখ নাই, মাটির ধুলো অথবা ধুলোর সাদা অনাবিষ্কৃত ছিল ওই সাদা ভ্রমণে, নতুন। কেবল নিজেকে কষ্ট ওই সব অধম পদে, ক্রিয়ায়, পতনে। দেখ নাই, চাকা ক্রমশ তোমাকেই লেহনে উদ্যোগী। ফলত সংবেদী কাঁটাসব তোমাকে গ্রহণ করিয়াছে। দেখ, আজ অবধি দুয়ারের সাদায়। আত্মনেপদী পেয়ালায়। শূন্য সীমন্তে। সেইসব।
অনুবাদ
নুনের সাদাগুলি জানি। নুনের সহজ। সবটুকু তুমিও জেনেছ। অলিন্দের পাঠ-ও কিছু। সবটুকু তুমি। কেন? চাদর। সাদা। অতিরিক্ত জানো, নিয়মের। বিষয় জেনেছ। কেন? ওই যে বিষণ্ণ, ওই আলোছায়া, প্রহরী। কেন? আমি তো অন্ধ। কাঠ অনুভব করি, ঝিনুকের শ্বাস।। সন্ধ্যা, তাঁর কিছুটা অলীক, রেখেছে এখানে। প্রয়াস করি নীল। মুঠো মুঠো সাদা, ভুলগুলি, চোখ। কিছুটা লবণ উঠে আসে। শূন্য হতে থাকে, শূন্যই এবং অনুবাদ অগত্যা করা হোক অপরূপ শুদ্ধতায়, ক্রমে, সেইসব। যখন এই পৃথিবীর নয়, জোঁক এমন কিছু, চরাচরজুড়ে। অপ্রস্তুত বক। মাদুর ক্রমে ছোট হয়ে, লাফ দিয়ে উঠে আসছে। এমতে বাতাস, মানুষ, ঈষৎ সংসার গোল হয়ে, গোল হয়ে
Posted in: January 2019, Poetry
বাহ্ ! তোর লেখা ঘুরে যাচ্ছে আবার । সোনামুখী সূচ এর মতো সূক্ষ্ম স্পর্শের মতো তোর কবিতা ।এমন কবিতা আর হলোনা।